জামিয়া ইসলামিয়া মাদরাসাতুল আশরাফ
বিশুদ্ধ দ্বীনি শিক্ষা ও নৈতিকতার আলো বিস্তারের মহৎ উদ্দেশ্যে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আধুনিক ও আদর্শিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান “জামিয়া ইসলামিয়া মাদরাসাতুল আশরাফ”। প্রতিষ্ঠার শুরুতে এখানে কওমি সিলেবাসভিত্তিক প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে উচ্চতর জামাতসমূহ চালু করা হয়। বর্তমানে এখানে প্রাথমিক থেকে দাওরায়ে হাদীস পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কওমি কারিকুলামের পাঠদান চলছে।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে এই মাদরাসায় দায়িত্ব পালন করছেন উচ্চ শিক্ষিত, পরিশ্রমী, কর্মঠ ও অভিজ্ঞ আলেম-ওলামা এবং মুফতিগণ। তাঁদের নিরলস প্রচেষ্টা ও ত্যাগের মাধ্যমে মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এলাকার মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। দেশের বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে আল্লাহর فضل-এ ছাত্ররা নিয়মিত কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে আসছে।
আমাদের উদ্দেশ্য হলো— প্রতিটি শিক্ষার্থীকে একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা; যাতে তাদের ভেতরে ইসলামি চেতনা, শৃঙ্খলা, সত্যবাদিতা, উদারতা, দেশপ্রেম, নৈতিকতা, সৃজনশীলতা এবং সময়োপযোগী দ্বীনি জ্ঞান বিকশিত হয়। বর্তমানে মাদরাসায় প্রাথমিক থেকে দাওরায়ে হাদীস পর্যন্ত হাজারো শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা পেলে ভবিষ্যতে মাদরাসাটিকে আরও বিস্তৃত করা হবে ইনশাআল্লাহ।
“জামিয়া ইসলামিয়া মাদরাসাতুল আশরাফ” শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়; বরং এটি তরুণ প্রজন্মকে সঠিক দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করার এক উজ্জ্বল প্রদীপ। ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা ও চরিত্র গঠনে এটি একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। অভিভাবক, শিক্ষক ও সমাজের সকলে আন্তরিক সহযোগিতা করলে এ মাদরাসা আরও সমৃদ্ধ হয়ে আলোকিত সমাজ গঠনে অবদান রাখতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
সেই আবহমান কাল থেকে মানুষ প্রকৃতি থেকে একটি সুন্দর জীবনের জন্য যে জ্ঞান আহরণ করে তাই শিক্ষা । শিক্ষা মানুষকে ভালো ও মন্দের মধ্যকার বিভেদ শেখায় । মেধা ও প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ জন্মায় না । প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয় । আর এই বিকাশ পূর্ণাঙ্গভাবে সর্বপ্রথম ঘটে শ্রেণিকক্ষে । জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয় । পিতামাতা হলো সন্তানদের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম অধ্যাপক এবং পরিবারই হল সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ । শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল মেধা ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম স্থান । সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হল শিক্ষক । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞান বিজ্ঞান, খ
সেই আবহমান কাল থেকে মানুষ প্রকৃতি থেকে একটি সুন্দর জীবনের জন্য যে জ্ঞান আহরণ করে তাই শিক্ষা । শিক্ষা মানুষকে ভালো ও মন্দের মধ্যকার বিভেদ শেখায় । মেধা ও প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ জন্মায় না । প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয় । আর এই বিকাশ পূর্ণাঙ্গভাবে সর্বপ্রথম ঘটে শ্রেণিকক্ষে । জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয় । পিতামাতা হলো সন্তানদের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম অধ্যাপক এবং পরিবারই হল সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ । শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল মেধা ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম স্থান । সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হল শিক্ষক । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞান বিজ্ঞান, খ